দশ দিন পর ফিরবে মেয়েটা। শেষ চারদিন তো কথাটুকুও হয়নি। সারাদিন অধীর অপেক্ষায় থাকার পর রাতেরদিকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ আসতো “ঠিক আছি। চিন্তা কোরো না”। কাল রাত্রে জানালো “বাড়ি ফিরছি”। বন্ধুর সঙ্গে যাচ্ছে, বন্ধুর বাবা সব ব্যবস্থা করেছে, চিন্তার বিশেষকিছু আছে বলে তখন মনেও করেনি তিন্নির মা। তিন্নির বাবার খুব রাগ যে মেয়েটা এমন হয়েছে কেবল এই মায়ের আশকারাতেই। কদিন ধরে খবরে যা সব দেখছে তাতে ভয়ে হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। তার উপর ওইসব ঝামেলায় ফেঁসে গেল। ছায়াও এখন নিজেকে দোষী ভাবছে। ভাবছে, আটকাতেই তো পারতো।